মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১১:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নেত্রকোণায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষ্যে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি আশুলিয়ায় প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে ৭৭টি গাছের চারা রোপণ অটিজম শিক্ষার্থীদের সাথে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন পালন জাতিসংঘের ৭৮তম অধিবেশনে অংশ নিতে নিউইয়র্ক গেলেন মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটু সাভারে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগ ব্যাংকার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রকল্প হস্তান্তর: গ্রাহকদের প্রশংসায় ভাসল ‘রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট’ আশুলিয়ায় শোক দিবস উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে হাফিজ নাজনীন ফাউন্ডেশন আ.লীগের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ সন্ত্রাসীদের মতো: ফখরুল

সোমবার দেশের প্রথম ছয় লেনের সেতুর উদ্বোধন

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ৭ অক্টোবর, ২০২২
  • ৬৩ বার পড়া হয়েছে / ইপেপার / প্রিন্ট ইপেপার / প্রিন্ট

আগামী সোমবার (১০ অক্টোবর) দেশের প্রথম ছয় লেনের দৃষ্টিনন্দন ‘মধুমতী সেতু’র উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওইদিন থেকেই সেতুতে গাড়ি চলবে। সেতুটি গোপালগঞ্জ ও নড়াইল সীমান্তের কালনা পয়েন্টে নির্মিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের ক্রস বর্ডার রোড নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের প্রকল্প পরিচালক শ্যামল ভট্টাচার্য।তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ১০ অক্টোবর একসঙ্গে দুটি সেতুর উদ্বোধন করবেন। সেগুলো হচ্ছে মধুমতী সেতু এবং নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা সেতু। তবে উদ্বোধনের তারিখ নির্ধারিত হলেও সময় এখনও ঠিক হয়নি।”২৫ জুন পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর যশোর ও নড়াইলসহ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের কাছে কালনা সেতু নিয়ে আগ্রহ বেড়েছে। পদ্মা সেতু পার হয়ে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের প্রবেশদ্বার হবে কালনাঘাটের এই মধুমতী সেতু। এই অঞ্চলের মানুষ সেতু উদ্বোধনের জন্য প্রহর গুনছেন।দৃষ্টিনন্দন মধুমতী সেতু দেশের প্রথম ছয় লেনের সেতু। মধুমতী নদীর কালনা পয়েন্টে নির্মাণ করা হয়েছে সেতুটি। সেতুর পূর্ব পারে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার শংকরপাশা গ্রাম ও পশ্চিম পারে নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা কলনা গ্রাম। দুই জেলার সীমান্তে নির্মিত সেতু ঢাকার সঙ্গে অন্তত ১০ জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করবে।জানা গেছে, ইতোমধ্যে মূল সেতু ও সংযোগ সড়কের প্রায় সব কাজ শেষ। সেতুর অর্ধেক অংশে ল্যাম্পপোস্ট বসানো শেষ হয়েছে। টোল প্লাজার বুথ করা হয়েছে আটটি, সেখানে যন্ত্রপাতি বসানোর প্রস্তুতি চলছে। সেতু এলাকায় চলছে নদী শাসনের কাজ।সেতু চালু হলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্তত ১০ জেলার মানুষের দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ লাঘব হবে। এই সেতু বেনাপোল বন্দর থেকে ঢাকার দূরত্ব কমাবে ১৩০ কিলোমিটার।

আরো পড়ুন

এস এন্ড এফ মিডিয়া কমিউনিকেশন লিমিটেড © সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত

Developer Design Host BD