মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে আশংকাজনক ভাবে দাড়িয়ে রয়েছে কাজীপুর উপজেলার সোনামূখী ইউনিয়নের সোনামূখী ও চালিতাডাঙ্গা ইউনিয়নের হাটশিরা সমাজসেবা অধিদপ্তরের ১৯৮০ সালে নির্মিত গণমিলনায়ন কেন্দ্র।
ভবনের আশপাশের বাসিন্দারা তাদের শিশু সন্তানদের জীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবে ভংগুর ভবন ২ টি ভেঙ্গে ফেলার জন্য সংশ্লিস্ট উদ্ধোতন কর্তৃপক্ষের হস্থক্ষেপ কামনা করেছেন।
কাজীপুর সমাজসেবা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮২ সালে কাজীপুরের গান্ধাইল ইউনিয়নের পাটাগ্রাম,সোনামূখী ইউনিয়নের সোনামূখী ,মাইজবাড়ি ইউনিয়নের ধুলাউরি,চালিতাডাঙ্গা ইউনিয়নের হাটশিরা ও তেকানী ইউনিয়নের তেকানী গ্রামে একটি করে মোট ৬টি গণমিলনায়ন কেন্দ্রও ইউনিয়ন সমাজসেবা কেন্দ্র নির্মিত হয়।যমুনা নদীর ভাঙ্গনে সোনামূখী ও চালিতাডাঙ্গার দুটি কেন্দ্র ছাড়া বাকিগুলি নদীতে বিলিন হয়ে যায়।
অপরদিকে সমাজসেবা অধিদপ্তরের কর্মপদ্ধতি পাল্টে গেলে ইউনিনয়ন পর্যায়ের অফিস কাম গণমিলনায়ন কেন্দ্রগুলির কর্মকান্ড ৮৫/৮৬ স্থবির হয়ে পড়ে।
সেই থেকে প্রায় ৩ যুগ ধরে ভবনগুলি পরিত্যাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে।সোনামূখীতে অবস্থিত ভবনটির আশপাশে বসবাসরত বিলাত ,নাদু,মুঞ্জু, আয়নাল সহ অনেকে অভিযোগ করে বলেন তাদের ছোট বাচ্চারা অজ্ঞাতসারে ভবনে খেলাধুলা করতে আসে ফলে ভয় হয় কোন সময় ভবনের লোহা চুনসুরকি ভেঙ্গে ছেলেমেয়েরা দূর্ঘটনা কবলিত হয়।
স্থানীয় লোকজন অসামাজিক কর্মকান্ড ও ঝূঁকি রোধে ভবন ২ টি ভেঙ্গে ফেলার জন্য সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের হস্থক্ষেপ কামনা করেছে।