বান্দরবানের ঘুমধুম-তুমব্রু সীমান্তে এখন নতুন আতঙ্ক মিয়ানমারের পুতে রাখা মাইন। দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে মিয়ানমারের অভ্যন্তরের গোলাগুলি আর এপারে মর্টারশেল নিক্ষেপের কারণে আতঙ্কে দিন পার করছেন ঘুমধুম-তমব্রু সীমান্তের বাসিন্দারা।এই আতঙ্কের সাথে এবার যোগ হয়েছে মাইন বিস্ফোরণ। কেননা সীমান্তে মিয়ানমারের পুতে রাখা মাইন বিস্ফোরণে এরইমধ্যে কয়েকজন নিহত ও আহত হয়েছেন। সবশেষ গত দুইদিন আগে মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) রাতেও মাইন বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে সীমান্তে।স্থানীয়রা বলছেন, সীমান্ত এলাকায় অনেকে গরু আনাসহ নানা কাজে যান। কিন্তু কোথায় মাইন পোতা আছে তা কেউ জানে না। ফলে, বেড়েছে ঝুঁকি। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে শূন্যরেখায় বসবাসরত সাড়ে চার হাজারের বেশি রোহিঙ্গা।নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, কৌশলে আন্তর্জাতিক আইনকে পাশ কাটিয়ে চলছে মিয়ানমার। তাই বর্ডার সুরক্ষার পাশাপাশি মানুষকে সচেতন করার ওপর জোর দিচ্ছেন তারা।এদিকে গত কয়েকদিনে কমে এলেও এখনো থেমে থেমে ওপার থেকে ভেসে আসছে গোলাগুলির শব্দ।