শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:০৩ পূর্বাহ্ন

কিশোরগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী গরুর হাট জমজমাট নিকলীতে

সোহেল মিয়া, কিশোরগঞ্জ
  • সর্বশেষ আপডেট : সোমবার, ২ জানুয়ারি, ২০২৩
  • ১১৭ বার পড়া হয়েছে /

কিশোরগঞ্জের জেলার ঐতিহ্যবাহী গরুর হাট জমে উঠেছে এখন নিকলীতে।নিকলী উপজেলা জারইতলা ইউনিয়নের সাজনপুর গরুর হাটটি গত কয়েকবছর ধরে জেলার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ঐতিহ্যবাহী গরুর হাট হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে।এ বছর এই গরুর হাটের ইজারা মূল্য দাড়িয়েছে ৪১ লক্ষ টাকা। ক্রেতা বিক্রেতাদের (আঞ্চলিক ভাষায় ছুট) প্রত্যেকের চারশত টাকা করে একটি গরু নিম্নে দুইশত টাকা করে দিতে হয়। গরুর বাজার সরেজমিনে দেখা যায়, কিশোরগঞ্জ জেলা ছাড়াও ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বি-বাড়িয়া, নেত্রকোনাসহ বিভিন্ন জেলার পাইকারী ব্যবসায়ীরা এই হাটে নিরাপত্তার কারণে গরু, মহিষ, ছাগল সুলভ মূল্যে কেনাবেচা করতে পারেন। প্রতি ছোট গরুর দাম এই বছর ৪০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা, মধ্যম সাইজের গরু ৬০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকায় ও বড় আকারের গরু ১ লক্ষ টাকা হতে দেড় লক্ষ টাকায় কিনতে পারে বলে অনেকে জানিয়েছেন। এদিকে প্রতি ছাগলের মূল্য ৭ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে ছাগল কেনা যায়। মহিষ প্রতিটির দাম ৫০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকার মধ্যে কিনতে পারেন বলে অনেক বিক্রেতারা জানিয়েছেন। তবে গত বছর বন্যা হওয়ার কারণে গরুর দাম অনেকটা কম। ভারতীয় গরু এই বছর না আসার সম্ভাবনা খুবই কম।সাজনপুর গরুর বাজারের ইজারাদার মোঃ আলম মিয়ার সাথে কথা বললে তিনি জানান, এই বাজারে বিভিন্ন নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের সেবা দিয়ে আসছি এবং দিতে থাকব । এ ব্যাপারে বাজার কমিটি সভাপতি আব্দুর রেজ্জাক বলেন, কিশোরগঞ্জ জেলার বৃহত্তর গরুর হাট হলো নিকলী সাজনপুর বাজার। আমরা এই গরুর হাটকে টিকে থাকার জন্য বিভিন্ন নিরাপত্তা দিয়ে আসছি দূর- দূরান্ত থেকে ক্রেতা-বিক্রেতা নিরাপদে আসা যাওয়া করছে বলে উল্লেখ করেন। এই বিষয়ে নিকলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ শাকিলা পারভীনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নিকলী সাজনপুর গরুর বাজার জেলা বৃহত্তর গরুর হাট।

আরো পড়ুন

এস এন্ড এফ মিডিয়া কমিউনিকেশন লিমিটেড © সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত

Developer Design Host BD