তাঁরা সুখে আছেন। শহর থেকে অনেক দূরে তাঁদের নিজেদের বাড়ি। সেখানে নিজেদের মল থেকে তৈরি গ্যাস দিয়ে তাঁরা রান্না করে খান।বেশ কাটছে তাঁদের দিনগুলো। যদিও তাঁদের স্বপ্নের আশিয়ানা এখনও পূর্ণ রূপ পায়নি। কিছু কাজ এখনও বাকি। তবে তাঁরা দিব্যি কাটাচ্ছেন দিনগুলো। একে অপরের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করে, গল্প করে জীবন কাটাচ্ছেন স্বপ্নের মত।এটাই তো তাঁরা চেয়েছিলেন। শহরের ভিড় থেকে অনেক দূরে যেখানে দূর দূর পর্যন্ত মানুষ থাকেনা, এমন একটা জায়গায় তাঁরা ঘর বাঁধবেন। সেটাই করেও দেখিয়েছেন তাঁরা।মরুভূমিতে জমি কিনে সেখানে তৈরি করেছেন নিজেদের থাকার বাড়ি। অনেকটা তাঁবুর মত দেখতে। তবে প্রবল গরম থেকে বাঁচতে সেখানে এসি আছে। আছে গরম থেকে ঘরকে রক্ষা করার অন্য উপায়ও।বাড়ির পুরো বিদ্যুৎটা তাঁরা নিজেরা সোলার প্যানেল বসিয়ে সেখান থেকে পান। মরুভূমিতে এই সূর্যালোকের অবশ্য অভাব নেই। সেই সূর্যালোক থেকে তৈরি বিদ্যুতেই আলো, এসি, পাখা সহ অন্যান্য বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম দিব্যি চলছে। তাঁরা জলের জন্য অতিকায় একটি ট্যাঙ্ক বসিয়েছেন বাড়ির পাশে। সেখানে একবার জল এনে ভরলে অনেকদিন তাঁদের চলে যায়।